সুস্থ শরীর ও সুন্দর ত্বকের জন্য বিট খুবই উপকারী। শুধু বিট নয়, বিটের তৈরি প্রোবায়োটিক পানীয় আপনার হজমজনিত সমস্য, দুর্বলতা প্রভৃতি দূর করতে সাহায্য করে। বিটের তৈরি প্রোবায়োটিক পানীয়কে বিট কেভাসও বলা হয়। তবে এই প্রোবায়োটিক পানীয় আমাদের অনেকের কাছেই খুব বেশি পরিচিত নয়।
বিট কেভাসে থাকা প্রোবায়োটিকস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টম ভিটামিন সি গাট হেলথ ভালো রাখে, ইসিউনিটি বুস্ট করে, হজমক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া এতে থাকা ডিটক্সিফাইং প্রোপার্টি শরীরের টক্সিন বের করে দিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল করে।
বিট কেভাসে থাকা প্রোবায়োটিকস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টম ভিটামিন সি গাট হেলথ ভালো রাখে, ইসিউনিটি বুস্ট করে, হজমক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া এতে থাকা ডিটক্সিফাইং প্রোপার্টি শরীরের টক্সিন বের করে দিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল করে। বিট কেভাসে থাকা নাইট্রেট রক্ত চলাচণ বাড়িয়ে শরীরে শক্তি যোগায়।
কীভাবে বানাবেন?
প্রথমে ২-৩টি বিটরুট ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে একটি পরিষ্কার কাঁচের জারে নিন ও পানির সাথে মিশিয়ে দিন। স্বাদ বাড়ানোর জন্য এতে সামান্য লবণ বা আদা যোগ করতে পারেন। সবকিছু ভালোভাবে মেশানো হয়ে গেলে ৩-৪ দিন রুম টেম্পারেচারে রেখে দিন ফারমেন্ট হওয়ার জন্য। ফারমেন্ট হয়ে গেলে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে পান করুন।
প্রতিদিন যেকোনো বেলায় খাওয়ার আগে এক কাপ কেভাস পান করলে এক মাসের মধ্যেই রশরীর ও ত্বকে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে। তবে যাদের কিডনির সমস্যা আছেন, তাদের এই পানীয়টি এড়িয়ে চলতে হবে।
খুলনা গেজেট/এসএস